সীমান্ত জামে মসজিদটি চিলাকাড়া গ্রামের উত্তর পশ্চিম সীমান্তে অবস্থিত। এটি স্থাপিত হয় ২০০১ সালে । মসজিদটিতে ২০০৩ সাল থেকে ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক শিশু শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে। মসজিদটি অবকাঠামোগত দিক থেকে অনুন্নত হলেও সীনান্তে অবস্থিত হওয়ায় পার্শ্ববর্তী বিন্নাটি ইউনিয়নের কয়ারখালী গ্রামের লোকদের কাছেও ধর্মীয় প্রাণ কেন্দ্র হিসেবে সমাদৃত।
সীমান্ত জামে মসজিদটি চিলাকাড়া গ্রামের উত্তর পশ্চিম সীমান্তে অবস্থিত। এটি স্থাপিত হয় ২০০১ সালে । মসজিদটিতে ২০০৩ সাল থেকে ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক শিশু শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে। মসজিদটি অবকাঠামোগত দিক থেকে অনুন্নত হলেও সীনান্তে অবস্থিত হওয়ায় পার্শ্ববর্তী বিন্নাটি ইউনিয়নের কয়ারখালী গ্রামের লোকদের কাছেও ধর্মীয় প্রাণ কেন্দ্র হিসেবে সমাদৃত।সীমান্ত জামে মসজিদটি চিলাকাড়া গ্রামের উত্তর পশ্চিম সীমান্তে অবস্থিত। এটি স্থাপিত হয় ২০০১ সালে । মসজিদটিতে ২০০৩ সাল থেকে ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক শিশু শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে। মসজিদটি অবকাঠামোগত দিক থেকে অনুন্নত হলেও সীনান্তে অবস্থিত হওয়ায় পার্শ্ববর্তী বিন্নাটি ইউনিয়নের কয়ারখালী গ্রামের লোকদের কাছেও ধর্মীয় প্রাণ কেন্দ্র হিসেবে সমাদৃত।সীমান্ত জামে মসজিদটি চিলাকাড়া গ্রামের উত্তর পশ্চিম সীমান্তে অবস্থিত। এটি স্থাপিত হয় ২০০১ সালে । মসজিদটিতে ২০০৩ সাল থেকে ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক শিশু শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে। মসজিদটি অবকাঠামোগত দিক থেকে অনুন্নত হলেও সীনান্তে অবস্থিত হওয়ায় পার্শ্ববর্তী বিন্নাটি ইউনিয়নের কয়ারখালী গ্রামের লোকদের কাছেও ধর্মীয় প্রাণ কেন্দ্র হিসেবে সমাদৃত।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস